Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2015

লোহার গাণিতিক নিদর্শন

কুরআনে "আল হাদীদ(57)" নামক একটি সুরা আছে। সুরাটি কুরআনের 57 নম্বর সুরা। আরবি হাদীদকে বাংলায় লোহা বলে, ইংরেজীতে বলে Iron. আরবিতে "আল হাদীদ" শব্দটির gematrical value হচ্ছে 57 যা সুরাটির সিরিয়াল নম্বরের সাথে মিলে যায়। অপরদিকে আল বাদ দিয়ে শুধু "হাদীদ" এর gematrical value হল 26 আর আমরা জানি পিরিয়ডিক টেবিল তে লোহার স্থান 26 তে। হা=8,দাল=4,ইয়া= 10 (হা দাল ইয়া দাল=হাদীদ) কুরআনে আল্লাহ বলেন যে তিনি সবকিছুর ই হিসেব রাখেন। ৭২:২৮

১২ বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালিত কম্পিউটার ভিত্তিক গবেষণা

কোর'আনের উপর প্রায় ১২ বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালিত কম্পিউটার ভিত্তিক গবেষণার পর, প্রাকৃতিক প্রমাণ [Physical Evidence] আবিস্কৃত হয়েছিল যা প্রমাণ করে যে, কোর'আন আল্লাহ্‌-র অকাট্য বাণী। এই আবিষ্কার সারা বিশ্বজুড়ে মুসলিম সমাজে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। এবং মিলিয়ন মুসলিমের মাধ্যমে এই কাজের সংক্ষিপ্ত সার ছাপানো ও বিতরণ করা হয়েছিল। এই বিরাট চমকপ্রদ এবং অভাবনিয় আবিস্কারের জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তাও উর্ধে উড়ছিল। . তখন চলমান এই গবেষণা প্রকাশ করল এক বিস্ময়কর ঘটনা, যে অত্যন্ত জনপ্রিয় 'হাদিস ও সুন্নাহ' এর সঙ্গে নবী মোহাম্মদের কোন সম্পর্ক নাই, বরং 'হাদিস ও সুন্নাহ' এর আনুগত্য আল্লাহ্‌ ও তার শেষ নবীর প্রতি অবাধ্যতা প্রকাশ করে। [6:112; 25:31] . এই প্রাপ্তি সবস্থানের মুসলিম গোষ্ঠির বিশ্বাসের বিরোধিতার সম্মুখিন হল। ফলস্বরুপ : আমার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা, এমন কি কোর'আনের অলৌকিকতার জনপ্রিয়তা ডুবে গেল, জীবন ও খ্যাতি বিপন্ন হবার বিন্দু পর্যন্ত। এটি এমন হল যে, মুসলমানদের যখন বলা হল যে, 'হাদিস ও সুন্নাহ' শয়তানের উদ্ভাবনা তারা

চন্দ্র আলাদা করা হয়েছে

চাঁদ চন্দ্র আলাদা করা হয়েছে, চলুন আয়াতটি দেখে নিই, "কেয়ামত নিকটবর্তী হয়ে গেছে, চাঁদ দ্বিখন্ডিত হয়ে গেছে" (সুরা আল ক্বামার আয়াত ১) সুরা ক্বামার (৫৪), আয়াত ১ এ এই ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে; আর এই ভবিষ্যদ্বাণী সম্পন্ন হয়েছে ১৯৬৯ সনের জুলাই ২১ তারিখ, বিকেল ৫:৫৪:১ (UTC) যখন চাঁদ থেকে চাঁদকে আলাদা করা হয় (চাঁদ থেকে ২১ কেজি চাঁদের পাথর নেওয়া হয়েছিল) বা ভাগ করা হয়েছিল, বা দ্বিখন্ডন করা হয়েছিল। এখন পৃথিবী তো আর সমতল না যে সব জায়গায় বিকেল হবে, অতএব, শুধু মিনিট আর সেকেন্ডের দিকে লক্ষ করা যেতে পারে যা কিনা সর্বত্রই এক, আর তা হচ্ছে ৫৪:১ ... আর এই ভবিষ্যদ্বাণী আমরা কুরআনের ৫৪:১ এ দেখতে পাই!! কাকতালীয় লাগবে অস্বীকারমনাদের কাছে, স্বাভাবিক। চলুন, দেখা যাক এ আয়াতের পর থেকে কুরআনের শেষ আয়াত পর্যন্ত মোট কয়টি আয়াত আছে: সুরা ৫৪ ক্বমর আয়াত ৫৪ সুরা ৫৫ রাহমান আয়াত ৭৮ সুরা ৫৬ ওয়াক্বিয়াহ আয়াত ৯৬ সুরা ৫৭ হাদীদ আয়াত ২৯ সুরা ৫৮ মুজাদিলাহ আয়াত ২২ সুরা ৫৯ হাশর আয়াত ২৪ সুরা ৬০ মুমতাহানাহ আয়াত ১৩ সুরা ৬১ স্বাফ্ আয়াত ১৪ সুরা ৬২ জুমু'আহ্ আয়াত ১১ সুরা ৬৩ মুনাফিকুন আয়াত ১১ সুরা ৬৪ তাগাবুন আয়াত ১৮