Skip to main content

কৃপণতা

কৃপণতাঃ

৩ সুরা আল ইমরান আয়াত ১৮০
আল্লাহ তাদেরকে নিজের অনুগ্রহে যা দান করেছেন তাতে যারা কৃপণতা করে এই কার্পন্য তাদের জন্য মঙ্গলকর হবে বলে তারা যেন ধারণা না করে।

৪ সুরা আন নিসা আয়াত ৩৭
যারা নিজেরাও কার্পন্য করে এবং অন্যকেও কৃপণতা শিক্ষা দেয় আর গোপন করে সে সব বিষয় যা আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে দান করেছেন স্বীয় অনুগ্রহে-বস্তুত
ঃ তৈরী করে রেখেছি কাফেরদের জন্য অপমান জনক আযাব।

১৭ সুরা বনী ঈসরাইল আয়াত ১০০
বলুনঃ যদি আমার পালনকর্তার রহমতের ভান্ডার তোমাদের হাতে থাকত, তবে ব্যয়িত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অবশ্যই তা ধরে রাখতে। মানুষ তো অতিশয় কৃপণ।

২৫ সুরা আল ফুরকান আয়াত ৬৭
তারা যখন ব্যয় করে, তখন অযথা ব্যয় করে না কৃপণতাও করে না এবং তাদের পন্থা হয় এতদুভয়ের মধ্যবর্তী।

৪৭ সুরা মুহাম্মাদ আয়াত ৩৮
শুন, তোমরাই তো তারা, যাদেরকে আল্লাহর পথে ব্যয় করার আহবান জানানো হচ্ছে, অতঃপর তোমাদের কেউ কেউ কৃপণতা করছে। যারা কৃপণতা করছে, তারা নিজেদের প্রতিই কৃপণতা করছে। আল্লাহ অভাবমুক্ত এবং তোমরা অভাবগ্রস্থ। যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে তিনি তোমাদের পরিবর্তে অন্য জাতিকে প্রতিষ্ঠিত করবেন, এরপর তারা তোমাদের মত হবে না।

৫৭ সুরা আল হাদীদ আয়াত ২৪
যারা কৃপণতা করে এবং মানুষকে কৃপণতার প্রতি উৎসাহ দেয়, যে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার জানা উচিত যে, আল্লাহ অভাবমুক্ত, প্রশংসিত।

৭০ সুরা আল মা’আরিজ আয়াত ২০-২১
যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে হা-হুতাশ করে।
আর যখন কল্যাণপ্রাপ্ত হয়, তখন কৃপণ হয়ে যায়।

৯২ সুরা আল লাইল আয়াত ৮
আর যে কৃপণতা করে ও বেপরওয়া হয়

Comments

Popular posts from this blog

উনিশ তত্ব উদঘাটন ও উনিশ সংখ্যার গানিতিক কোডিং

 সুরা মুদাসসির এবং ফেরেসতার সংখ্যা উনিশ এবং উনিশ তত্ব উদঘাটন । "সেখানে (জাহান্নামে) নিয়োজিত আছে উনিশ জন ফেরেশতা। আমি ফেরেশতাদেরকে জাহান্নামের প্রহরী রেখেছি কাফিরদের পরীক্ষার জন্য আমি তাদের এই সংখ্যা উল্লেখ করেছি যাতে আহলে কিতাবের দৃঢ় বিশ্বাস জন্মে ঈমানদারদের ঈমান বর্ধিত হয় এবং বিশ্বাসীগন এবং আহলে কিতাব যেন সন্দেহ পোষন না করে । এর ফলে যাদের অন্তরে ব্যাধি আছে তারা ও কাফিররা বলবেঃ আল্লাহ এ বর্ণনা দ্বারা কি বুঝাতে চেয়েছেন ? এইভাবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন। তোমার প্রতিপালকের বাহীনি সম্পর্কে একমাত্র তিনিই জানেন। এই বর্ণনা তো সমস্ত মানুষের জন্য নিছক উপদেশ । (সূরা মুদ্দাসসির : ৩০,৩১) এই আয়াতে বলা হচ্ছে জাহান্নামের আগুন নিয়ন্ত্রনের জন্যে ১৯ জন ফেরেশ্তা রাখা হয়েছে। আর তাদের সংখ্যাকে কাফেরদের পরিক্ষা করার জন্য নিধারণ করা হয়েছে। একই সাথে কিতাবীদের বিশ্বাস দৃঢ় করতে আর মুমিনদের ইমান বৃদ্ধির কাজেও লাগবে । তার মানে এখানে ১৯ সংখ্যা দিয়ে আল্লাহ কিতাবীদের ঈমান বৃদ্ধি করেছেন । মিশরের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. রশিদ কোরআন নিয়ে এক ব্যাপক গবেষণা চালিয়

বিপরীত শব্দ এবং সমার্থক শব্দ

বিপরীত শব্দ এবং সমার্থক শব্দ এসেছে সমান কিংবা দ্বিগুনঃ লাভ এবং ক্ষতি = ৯ বার করে এসেছে। গরম এবং ঠান্ডা = ৪ বার করে এসেছে। আশা এবং ভয় শব্দ দুটি এসেছে = ৮ বার। সুবিচার এবং অবিচার = ১৫ বার। দুনিয়া এবং আখেরাত = ১১৫ বার। উপকার এবং অপকার = ২০ বার। ফেরেশতা এবং শয়তান =৮০ বার। গন্তব্যহীন এবং নির্দিষ্ট গন্তব্যস্থল = ২৮ বার। শাস্তি-১১৭ বার, ক্ষমা- ২৩৪ (২*১১৭) বার। বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস = ২৫ বার। গরিবী- ১৩ বার, প্রাচুর্য- ২৬ (১৩*২) বার। ধার্মিক- ৬ বার, নাস্তিক- ৩ বার। পবিত্র এবং অপবিত্র = ৭ বার, অপবিত্রতা এবং নোংরামী = ১০ বার। দয়ালু (রহমত)- ১১৪ বার। দয়াবান (রহিম)- ১১৪ বার, সদয় (রহমান)- ৫৭ বার (৫৭*২=১১৪) বার করে এসেছে। কালু (তারা বললো) এবং কুল (তুমি বল) = ৩৩২ বার। বীজ এবং চারা এবং ফল = ১৪ বার। অশ্লিলতা এবং পথভ্রষ্ট এবং সীমালংঘনকারী = ২৪ বার, পাপ = ৪৮ (২৪*২) বার। সূর্য এবং আলো = ৩৩ বার। খোলামেলা এবং জনসম্মুখে = ১৬ বার। যাদু এবং প্রলুব্ধকারী =৬০ বার। ভাষা এবং উপদেশ = ২৫ বার। ক্ষমা এবং পথ-প্রদর্শক = ৭৯ বার। ন্যায়নিষ্ট এবং পুরুস্কার = ২০ বার। যাকাত এবং আর্শিবাদ = ৩২ বার। সাত বেহেশ্ত এবং বেহেশ্ত ত

পৃথীবির স্হলভাগ ও জলভাগ

বর্তমান বিজ্ঞান নিরীক্ষনের মাধ্যমে দেখিয়েছে পৃথিবীতে স্থলভাগের মোট আয়তনের ২৯ ভাগ আর জলভাগের পরিমান ৭১ ভাগ প্রায়। চলুন দেখি কোরআন কি বলে, কোরআনে সমুদ্র বা জলাধার শব্দটি এসেছে ৩২ বার। ভুমি বা জমি শব্দটি এসেছে ১৩ বার। এদের রিপিটেশন এর পরিমানকে অনুপাতে প্রকাশ করলে পাওয়া যায়- স্থলভাগের পরিমাণ = {১৩/(১৩+৩২)}=২৮.৮৮৮% জলভাগের পরিমান = {৩২/(১৩+৩২)} =৭১.১১১% দেড় হাজার বছর আগের কোন মানুষ কি জানতো পৃথিবীর জলভাগ আর স্থলভাগের অনুপাত কতো ? আল্লাহ আমাদের কুরআন নিয়ে গবেষনা করার তৌফিক দান করুন আমিন । আল্লাহুম্মা ছাল্লে আলা মোহাম্মাদ ওয়ালা আলে মোহাম্মাদ